চন্দ্রকোনার ‘বাস দুর্ঘটনায়’ নিহতদের ও আহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেবার ঘোষণা করল রাজ্য সরকার

64

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনা পৌরসভার অন্তর্গত খেঁজুর ডাঙ্গাতে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে ২লক্ষ টাকা এবং আহতদের ২৫ হাজার টাকা ঘোষনা করলেন পরিবহন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী।বুধবার মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে আহতদের দেখতে গিয়ে এই ঘোষণা করেন জেলা পরিষদের সহ সভাধিপতি তথা জেলা তৃণমূলের সভাপতি অজিত মাইতি। সঙ্গে ছিলেন বিধায়ক দিনেন রায় ও যুব তৃণমূল সভাপতি তথা কৃষি কর্মাধক্ষ রমা গিরি।

সাতসকালে বাস ও লরির সংঘর্ষ৷ মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পাঁচজন বাসযাত্রী

বুধবার সকালে চন্দ্রকোণার খেঁজুরডাঙার দিকে একটি বাস আসছিল৷ বাসটিতে অন্তত ৩০-৪০ জনের মতো যাত্রী ছিলেন৷ এদিকে ঠিক সেই সময় উলটোদিক থেকে একটি লরি আসছিল৷ রাস্তার মাঝে আচমকাই বাস ও লরির মুখোমুখি ধাক্কা লাগে৷ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উলটে যায় বাসটি৷ তার জেরে বাসের ভিতরে থাকা যাত্রীরা প্রত্যেকেই জখম হন৷

Posted by Independent on Wednesday, December 26, 2018

প্রসঙ্গত, আজ সকালে চন্দ্রকোণার খেঁজুরডাঙার দিকে একটি বাস আসছিল৷ বাসটিতে অন্তত ৩০-৪০ জনের মতো যাত্রী ছিলেন৷ এদিকে ঠিক সেই সময় উলটোদিক থেকে একটি লরি আসছিল৷ রাস্তার মাঝে আচমকাই বাস ও লরির মুখোমুখি ধাক্কা লাগে৷ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উলটে যায় বাসটি৷ তার জেরে বাসের ভিতরে থাকা যাত্রীরা প্রত্যেকেই জখম হন৷ স্থানীয় বাসিন্দারা দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দৌড়ে আসেন৷ খবর দেওয়া হয় পুলিশে৷ তবে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগে স্থানীয়রাই উদ্ধারকাজে হাত লাগান৷ তড়িঘড়ি বাসযাত্রীদের উদ্ধার করা হয়৷ ঘটনাস্থলেই একে একে আটজনের মৃত্যু হয়৷ জখম হয়েছেন বাসে থাকা প্রত্যেকেই৷ তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে৷ মৃতের  সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেই আশঙ্কা করা হচ্ছে৷ স্থানীয়দের দাবি, প্রায়ই ওই রাস্তায় দুর্ঘটনা ঘটে৷ তাও পুলিশের তরফে কোনও ব্যবস্থাই নেওয়া হয় না৷ না বসানো হয়েছে স্পিডব্রেকার আর না গতি নিয়ন্ত্রণের কোনও ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ৷