ঋণে জর্জরিত শাসক দল ‘একুশের ফাঁড়া’ কাটাতে পিকে’কে দিচ্ছেন প্রায় ৫০০ কোটি?

200

এমনিতে বামেদের দেনায় সর্বহারা বর্তমান রাজ্যের শাসকদল। আর এহেন পরিস্থিতে একুশের ফাঁড়া কাটাতে মমতা পিকে’র ( প্রশান্ত কিশোর) কাছে শরণাপন্ন হয়ে ৪৭৫ কোটি টাকা ঢালতে চলেছেন। এমনই খবর প্রকাশ্যে আসায় রাজ্য রাজনীতিতে জোর জল্পনা শুরু হয়েছে । সূত্র মারফত খবর মিলেছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে পিকের যে চুক্তি হয়েছে সেখানে একুশে মমতার জয় সুনিশ্চিত করতে প্রশান্ত যে টাকা দাবি করেছেন তার পরিমান, ৪৭৫ কোটি টাকার কাছাকাছি। এবং এই বৃহৎ অর্থমূল্যে রাজিও হয়েছেন নাকি মমতা। এদিকে রাজনৈতিক মহলের একাংশ বলছে, রাজি হওয়া ছাড়া আর কোনও উপায়ও নেই মমতা দিদির কারন, রাজনীতির চাণক্যকে তিনি হারিয়ে যে ভুল করেছেন তা এখন হারে হারে টের পাচ্ছেন, আর লোকসভা ভোটে বিজেপির আসন যে ৮ গুন বেড়েছে তা পেছনে যে মুকুলই রয়েছেন তা তিনি ফলপ্রকাশের দিনই বুঝতে পেরেছেন ।

উল্লেখ্য এবিষয়ে রাজ্য বিজেপির সাধারন সম্পাদক সায়ন্তন বসুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, কত নেতা এল আর কত নেতাই না কত কিছুই গেল, তারাই কিছু করতে পারলেন না , আবার প্রশান্ত কিশোর । তিনিও কিছুই করতে পারবেন না, কারন ২০২১ শে তৃনমূল শেষ হচ্ছে এবং হবেই গ্যারান্টি। পরিস্কার কথা মানুষের ওপর থেকে তৃণমূলের ভরসা উঠে গেছে ।